একজন ডায়াবেটিস রোগীর শরীরের গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তার ব্রেইন, হাট, সর্বোপরি অন্যতম একটি অঙ্গ পা। ডায়াবেটিস রোগের পায়ের অনুভূতিগুলো দিনকে দিন কমে যেতে পারে। Diabetes Problem য়ের কারণে ধীরে ধীরে পায়ের রক্ত চলাচল কমে যেতে থাকে।সাধারণত ১০ বছরের থেকেও বেশি পুরাতন ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এমনটি হয়ে থাকে। তবে কারো কারো যাদের ডায়াবেটিসের মাত্রা অনেক বেশি হয়ে থাকে, তাদের খুব অল্প সময়ের ভেতরেই পায়ের বোধ কমে যেতে পারে। এসকল ক্ষেত্রে যে সমস্যাটা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় তা হচ্ছে, যেহেতু তার পায়ে কোনো বোধ নেই তাই সে অনেক সময় পায়ে আঘাত পায়, কেটে যায় অথবা আঘাতপ্রাপ্ত হয়, কখনো কখনো ঘা হয়ে যায় কিন্তু তিনি বুঝতে পারেন না। আসলে ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের রক্তনালীতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। একজন ডায়াবেটিস রোগীর পায়ের যত্ন নিতে হবে প্রত্যেক দিন। পা টাকে প্রতিদিন ভালোভাবে সাবান দিয়ে পরিষ্কার করবে এবং সব সময় শুকনা অবস্থায় রাখার চেষ্টা করবে। প্রতিদিন একবার তার পা কে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবে। সে ক্ষেত্রে রোগী অন্য কারো সাহায্য নিতে পারেন, যদি তা সম্ভব না হয় তবে আয়নার উপর তার পাকে রেখে পরীক্ষা করে দেখবে কোন সমস্যা হয়েছে কিনা। তাছাড়াও নখ কাটার সময় খুব সাবধানে কাটতে হবে, যেন কোনভাবেই নখ আঘাতপ্রাপ্ত না হয়। কারণ ডায়াবেটিস রোগীদের একবার যদি ঘা হয়, তা সহজে শুকাতে চায় না। যদি ঘা হয়েও যায় তবে অবশ্যই একজন ভাসকুলার সার্জন এর পরামর্শ নিতে হবে। কারণ এক্ষেত্রে রোগীর আঙুলটি কেটে ফেলা লাগতে পারে, এমনকি কোন ডাক্তার যদি এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে চায় তবে সবার আগে পরীক্ষা করে দেখতে হবে যে রক্তনালী কি বন্ধ হয়ে আছে কিনা। কারণ যদি রক্তনালী বন্ধ থাকে তবে পৃথিবীর কোন এন্টিবায়োটিকই কাজ করবেনা। তাই যদি ঘা হয়ে থাকে তবে অবশ্যই ভাসকুলার সার্জন এর পরামর্শ নিন এবং নিশ্চিত হয়ে নিন যে রক্তনালী তে কোন প্রতিবন্ধকতা আছে কিনা।
কোন ডায়াবেটিস রোগী যদি হজ্ব এ যেতে চান তবে অবশ্যই একজন ভাসকুলার সার্জন এর কাছ থেকে পরীক্ষা করে নিবেন যে, রোগীর পায়ের রক্ত চলাচল ঠিকমতো করছে কিনা। কারণ হজ্ব এ মোট ৪৮ কিলোমিটার পথ রোগীকে হাটতে হবে। এছাড়াও গরম উত্তপ্ত বালির উপরেও রোগীকে অনেক সময় থাকতে হতে পারে, এতে করে রোগীর পায়ে ঘা হতে পারে তাই যাওয়ার আগে একজন ভাসকুলার সার্জন এর পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ডায়াবেটিস রোগীর নিয়ম কানুন
রোগীকে বেশ কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে, আমরা প্রচুর পরিমাণে ভাত খেয়ে থাকি, ভাত খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে। তাছাড়াও মিষ্টি জাতীয় জিনিস রোগীর খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। যদি ধূমপানের অভ্যাস থাকে তবে ধূমপান বন্ধ করতে হবে। ঘুমানোর দুই ঘণ্টা আগে যে কোনো রকমের খাওয়া শেষ করতে হবে। রাত ১০ টা থেকে ১১ টার ভেতর ঘুমাতে যেতে হবে। আটটা থেকে নটার ভিতরে খাওয়া শেষ করতে হবে। ঘুমানোর দুই ঘণ্টা আগে থেকে যেকোন রকমের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস থেকে রোগীকে দূরে রাখতে হবে, যেন ঘুমটা খুব ভালো ভাবে হয়। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠবে এবং কমপক্ষে ১ ঘন্টা শারীরিক ব্যায়াম করবে। একটু দেরি করে নাস্তা করবে। শাক-সবজি, মাছ-মাংস দুপুরে বা রাতে খাবে। তবে অবশ্যই তা সয়াবিন তেল দিয়ে রান্না করা নয় এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল তেল, সরিষার তেল অথবা নারকেল তেল দিয়ে রান্না করা যেতে পারে।
সূত্র:- ভাসকুলার সার্জন ডাক্তার সাকলায়েন রাসেল ও ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবির
আমি মনে করি এটি আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের মধ্যে রয়েছে।
এবং আমি আপনার নিবন্ধ অধ্যয়ন সন্তুষ্ট.তবে কয়েকটি মৌলিক বিষয়ে মন্তব্য করা উচিত, সাইটের স্বাদ চমৎকার, নিবন্ধগুলি বাস্তবে দুর্দান্ত, সঠিক কাজ,
এই নিবন্ধটি আসলে একটি আনন্দদায়ক একটি এটি নতুন নেট দর্শকদের সাহায্য করে, যারা ব্লগিংয়ের পক্ষে
ইচ্ছুক ।
I’ve been exploring for a bit for any high-quality articles or weblog posts
in this sort of house
. Exploring in Yahoo I finally
stumbled upon this web site. Studying this info So i
am glad to show that I’ve an incredibly just right uncanny feeling I discovered
just what I needed.
I most certainly will make certain to do not disregard this site and provides it
a glance on a continuing basis.
Very good article. I’m experiencing many of these issues as well..
Appreciate it for helping out, superb information.