রোগীকে মানসিক ভাবে সম্পূর্ণ রূপে আশস্থ করতে হবে ও রোগীকে রিলাক্স অবস্থায় রাখতে হবে
রোগকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে
কোনো অবস্থায় রোগী নিজে পায়ে হেটে অথবা নিজে গাড়ি চালিয়ে হাসপাতালে যাবে না
হার্ট এট্যাক নিশ্চিত হলে রক্ত জমাট বাঁধা বন্ধ করতে রোগীকে তাৎক্ষণিক ৩০০ মিলিগ্রাম অ্যাসপিরিন
পথে পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা রাখতে হবে
যদি রোগী অজ্ঞান হয়ে পড়ে থাকে এবং আপনার যদি বিশ্বাস হয় যে হার্ট অ্যাটাক হয়েছে তবে পরীক্ষা করুন যে ব্যক্তি শ্বাস নিচ্ছেন কিনা এবং তার নাড়ি রয়েছে কিনা। যদি ব্যক্তিটি শ্বাস না নেয় বা যদি নাড়ি না পাওয়া যায় তবে কেবল রক্ত প্রবাহিত রাখতে সিপিআর শুরু করা উচিত। যদি সিপিআর প্রশিক্ষণ না থাকে তবে বুকের মাঝে প্রতি মিনিট এ ১০০ থেকে ১২০ বার চাপ দেন। সহায়তা না আসা পর্যন্ত সঠিক পদ্ধতিতে চালিয়ে যেতে পারেন। তবে সে ক্ষেত্রে রোগীকে ফ্লোরে অথবা শক্ত জায়গায় বালিশ ছাড়া শোয়াতে হবে এবং মাথা ও চোয়াল এমন ভাবে উপরের দিকে রাখতে হবে যেন
শ্বাস নালী উম্মুক্ত থাকে।ডাক্তারের পরামর্শে হাসপাতালের পথে রোগীর জিহ্বার নিচে একটি নাইট্রেট ট্যাবলেট দেওয়া যেতে পারে
কমপক্ষে ২ জন ব্যাক্তির রোগীর সাথে হাসপাতালে যাওয়া ভালো তাতে রোগ সনাক্ত ও চিকিৎসার সময় কিছুটা কমানো যায়।
হার্ট এট্যাক যেন না হয়
নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি আপনাকে কেবলমাত্র হার্ট অ্যাটাক থেকে রক্ষা করতে নয় বরং ক্যান্সার ও অন্যান্য শারীরিক সমস্যা থেকে পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে পারে
ধূমপান ছেড়ে দিন ও অন্য যে কোনো রকম ধূয়া থেকে দূরে থাকুন
নিয়মিত ব্যায়াম করুন, না পারলে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটুন বা ১ ঘণ্টা কায়েক পরিশ্রম করুন।
শারীরিক ওজন কমিয়ে রাখুন
মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করুন
স্বাস্থকর খাবার খান যেমন: টমেটো,বাদাম, রসুন, ডার্ক চকোলেট, মটরশুটি, জলপাই তেল, গ্রিন টি, অ্যাভোকাডো, ফ্যাটি ফিশ এবং ফিশ অয়েল